ম্যাম সাহেব 🙂
লেখক আরফান চৌধুরী
পার্ট:-7
রুমে গিয়ে তো আমার সন্দেহ হচ্ছে।মনে হয় আমার রুমে কেউ ঢুকেছিলো।আর আমার বেডে শুয়েছিলো।বেডটা এলোমেলো।মানে কেউ শুলে বেডকভারটা এলোমেলো হয়ে যাই ঠিক তেমনি।কিন্তু আমার যতদুর মনে পড়ে আমার বেড দিয়া সুন্দর ভাবে গুছিয়ে দিয়েছিলো।
আর বেশি কিছু না ভেবে বালিশে শুয়ে পরলাম।
ডালমে কুছ কালা হে।
আচ্ছা বালিশে এটা কিসের গন্ধ?অনেক পরিচিত এয় গন্ধটা।আর সমস্যা বেডেও বেশ সুন্দর গন্ধ।এত পারফিউমটার সু গন্ধ আমি আগে পেয়েছি মনে হয়?
হুম এয় পারফিউম তো ঐশী ব্যবহার করে।তাহলে এয় বেডে কি মিম শুয়েছিলো?
অনেক রাত হয়েছে তাই তারাতারি শুয়ে ঘুমিয়ে পরলাম। একে ঘুমে সকাল।পাখির মিষ্টি কল কল ধ্বনিতে আমার ঘুম ভেঙ্গে যায়।আজব তো ১০টার সময় পাখি ডাকে।
কালকে রাতটা বেশ কেটেছে।আমি ফ্রেশ হয়ে বাহিরে আসলাম।
গিয়ে আম্মুর পাশে বসলাম।
আম্মুঃ ময়না মাথায় আর ব্যাথা আছে নাকি?
আমিঃ না আম্মু।এয় ব্যান্ডেজ আর রাখতে ভালো লাগে না।খুলে ফেলেদিই।
আম্মুঃ ঐশী আরফানের এর মাথার ব্যান্ডেজ টা খুলে পরিষ্কার করে দাওতো।আর দেখ আর ব্যান্ডেজ করা লাগবে কি না?
বাধ্য মেয়ের মতো আমাকে আমার রুমে নিয়ে গিয়ে মাথার ব্যান্ডেজ খুলতে লাগলো।
আমিঃ যানো কালকে রাতে আমার রুমে একটা পরি আসছিলো।
ঐশীঃ আমি বাচ্চা না যে তোর রুপকথার গল্প শুনতে বসবো।
আমিঃ না সেই পরিটা তার পারফিউমটা তোমাকে দিয়েছে নাকি?
ঐশীঃ মানে কি?
আমিঃ ওই পরিটার পারফিউম আর তোমার পারফিউম এর গন্ধ একই।খুব মিষ্টি গন্ধ।
ঐশীঃ কি যাতা বলছিস?
আমিঃ সত্যি বলছি।সেই পরিটা আমার খাটে শুয়েছিলো।তার গায়ের মিষ্টি গন্ধ আমার খাটে লেগে গিয়েছে।সেই গন্ধটা আমাকে পাগল করে দিচ্ছে।সেই গন্ধটা তোমার থেকেও পাওয়া যাচ্ছে।
ঐশীঃ তোর মাথায় কি আর ব্যাথা আছে?
আমিঃ না নেই তো ।
ঐশীঃ তাহলে আর ব্যান্ডেজ দেবো না।এবার রক্তের দাগ গুলো পরিষ্কার করে দিই।
ঐশী কাচির আগায় তুলি দিয়ে হালকা গরম পানি দিয়ে ক্ষত জায়গার আসপাস পরিষ্কার করে দিচ্ছে।
আমার ঘাড়ে দুষ্টু বুদ্ধি চাপলো।
আমিঃ আআআআআআ(চিৎকার দিয়ে উঠলাম।)
অবাক করে দিয়ে ঐশী আমাকে জাপটে ধরলো।ঐশী মনে করেছে মাথায় ব্যাথা পায়ছি।
আহ কি ফিলিংস।
আমিঃ হি হি হি হি হি হি।কত বোকা।হি হি হি হি।
ঐশী আমাকে ছেড়ে দিয়ে রাগিভাবে. তাকালো।
ঐশীঃ তারমানে তোর লাগে নাই?
আমিঃ হি হি হি,এতো ভালোবেসে ডেসিন করে দিচ্ছো আর লাগবে কেন?আমি তো মজা করেছি।
ঐশীঃ কে তোকে ভালোবাসে?শোন আমি আবারও বলছি আমি ভালোবাসি না তোকে।
আমিঃ তাহলে তো ঘৃণা করো তাইনা?আমি খারাপ,খ্যাত,তারপর ছ্যাচড়া।
ঐশীঃ আমার সাথে কোনোদিন এমন মজা করবি না।
আমিঃ আচ্ছা ঠিক আছে,চলে গেলে বুজবে কতখানি জায়গা জুড়ে ছিলাম।
ঐশীঃ তোর কথা আমার ভালো লাগছে না।
আমিঃ আচ্ছা তুমি তাহলে যাও আমার আবার ঘুম পাচ্ছে।কালকে সারারাত জাগা।
ঐশীঃ শরির খারাপ করবে তো এতো রাত জাগলে।
আমিঃ আর শরির খারাপ।
ঐশীঃ আচ্ছা ঠিক আছে ঘুমা তাহলে।
আমিঃ তুমি খায়ছো সকালে?
ঐশীঃ খাই আর না খাই সে কথা তোকে কেন বলবো।
আমিঃ ছরি।
ঐশী চলে যেতে লাগলো।
আমিঃ যানো ঐশী আমার না বুকের বা পাশে ব্যাথা করে।
ঐশীঃ কেন,?
আমিঃ যখন তুমি বলো আমাকে ছেড়ে চলে যাবে।
ঐশীঃ ধুরররর।
আমি আবার ঘুম দিলাম।কালকে সারারাত জাগা ।আরপ্রচুর ঘুম পাচ্ছে।
দুপুরে ঘুম ভাঙলো।গোছল করে নিচে গেলাম।সবাই খাওয়ার টেবিলে বসে আছে।আমি আমার চেয়ারটা টেনে বসলাম।খাওয়া শেষে।
আব্বুঃ তাহলে বিয়ের সমস্ত আয়োজন শুরু করে দিলাম।
আমিঃ বেশি আয়োজন করে কি লাভ।
আব্বুঃ আমার ছেলের বিয়ে সারা গ্রাম জানবে।ধুমধাম করে বিয়ে হবে।অনেক হইচই হবে।
দাদিঃ তোরা আজকে যাবি সমস্ত মেহমানদের নিমন্ত্রণ করতে।
ঐশীঃ তোরা মানে?
দাদিঃ তুই যাবি,তোর বর যাবে দিয়া যাবে
আমিঃ আমি যাবো না।আমার মাথায় এখনো ব্যাথা।মিথ্যা বললাম।
দাদিঃ আজকে না আচ্ছা ঠিক আছে তোর কাকাকে পাঠিয়ে দেবো।
আমিঃফাওকাজে এতো টাকা নষ্ট করার কোনো মানে নেই।
কথাটা বলায় ঐশী আমার দিকে আড় চোখে তাকালো।
আমি তারাতারি রুমে চলে গেলাম।
হি হি হি এতো ভয়ংকর ভাবে আমার দিকে তাকায় কেন?
আমি বিকালে রুমের বারান্দায় দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে আমার বন্ধুদের ইনভা করছিলাম,আমার বিয়ের জন্য।
পেছন থেকে ঐশী এসে
ঐশীঃ এয় তুই সবাইরে ইনভাইট করছিস এমন ভাবে মনে হয় হচ্ছে আমি তোর সাথে সারাজীবন সংসার করুম।
আমিঃ করবেই তো,আমি যানি আমার ঐশীটা আমার সাথে মজা করছে।সে আমাকেও ভালোবাসে অনেক।
ঐশীঃ তুই ভূল ভাবছিস ,তোকে আমি কোন দুঃখে ভালোবাসবো।
আমিঃ আচ্ছা একটা কাজ করবে তাহলে আমি বিশ্বাস করবো যে তুমি আমাকে ভালোবাসো না।..
ঐশীঃ কি কাজ?
আমিঃ আমার মাথায় হাত রাখো।
ঐশীঃ এএম আমি কেন তোর মাথায় হাত রাখবো।
আমিঃ আমাকে ভালোবাসো না সেটা প্রমান করার জন্য হাত রাখো। ততত
ঐশী আমার মাথায় ওর হাত রাখলো।
আমিঃ আমি যা বলবো তুমি তাই বলবে না।
ঐশীঃ হুম বল।
আমিঃ বলো-যে তুমি আমাকে ভালোবাসো না।
মিথ্যা বললে আমি সেটে যামু।
সাথে সাথে ঐশী ওর হাত নামিয়ে নিলো।
আমিঃ কিহলো হাত নামিয়ে নিলে কেন?
ঐশীঃ তোর মাথায় ময়লা ।আমি আমার হাতে ময়লা লাগাতে চাইনা।জীবনে মাথা পরিষ্কার করিস?
আমিঃ না করি না।তুমি প্রতিদিন পরিষ্কার করো।
ঐশীঃ তুই যেন একদম আমার সামনে আসবি না!।
আমিঃ আচ্ছা আমি তোমার সামনে না আসলে তুমি খুশি. হবে?
মিমঃ হু.......ম😢।খুশি হবো।
আমিঃ হি হি হি হি আমি তো তোমাকে খুশি হয়ে দিবো না।এখন থেকে প্রতিদিন জ্বালাবো।তারপর আস্তে আস্তে হারিয়ে যাবো।
ঐশীঃ কোথায় যাবি হারিয়ে?😞
আমিঃ তুমি তো চলে যাবে তাই. বললাম।
ঐশীঃ হ্যাঁ যাবোই তো আমি কি তোর সাথে থাকবো।থাকবো না আমি তোর সাথে।কেন থাকবো আমি ।
আমিঃ বিয়ের কয়দিন পর চলে যাবে?
ঐশীঃ যানিনা তবে খুব তারাতারি।তোর সাথে থাকার চেয়ে একটা. পাগলের সাথে থাকা ভালো।
আমিঃ আমাকে তাহলে সেই পাগল বানিয়ে নাও।
ঐশীঃ ধুর।
সন্ধ্যায় সবাই বসে বসে আড্ডা দিচ্ছে।আমি গিয়ে ঐশীর পাশে বসলাম।
দিয়াঃ বাব্বাহ একেধাই বউয়ের পাশে গিয়ে বসছে।
আমিঃ চুপ বেশি কথা বলিস না।
দিয়াঃ তোর কত সুন্দর কপাল দেখছিস।বিয়ের আগে বউয়ের পাশে বসেছিস।
আমিঃ হুম।আগে থেকেই জানতে পারছি সম্পর্কটা কয়দিনের।
দিয়াঃ বুজিয়ে বল।আমি বুজতে পারলাম না।
ঐশীঃ ও সব কথায় মজা করে।ওর কথা বাদ দাও তো।
আমি রাতে খেয়ে দেয়ে রুমে যাচ্ছি তখন ঐশী।
ঐশীঃ তুই সবার সাথে কি বলছিস।
আমিঃ কই।
ঐশীঃ দিয়ার সাথে কেন বললি যে সম্পর্ক টা কতদিনের।
আমিঃ মিথ্যা বলছি নাকি?
ঐশীঃ না না একদম সত্য কথাই বলেছিস।তুই ওসব কথা বলে বোঝাতে চাস তুই কত মহান।
আমিঃ ঐশী তুমি ছোট বেলায় বলেছিলে!আমার সাথে সবসময় ঝগড়া করবে,আমার সাথে থাকবে,তখন রাগ হতো আর এখন কষ্ট হয় সেই কথা মনে পড়লে।
আমি রুমে গিয়ে শুয়ে পরলাম।তখন নজর গেলো,ঐশীর দেওয়া ঘড়িটার দিকে।আমি টেবিল থেকে ঘড়িটা নিয়ে দেখতে লাগলাম।
ঘড়িটা ওর নিজের মতো বয়ে চলেছে।এয় সময়টা কারর জন্য একটুও অপেক্ষা করে না।
ঘড়িটা হাতে নিয়ে দেখতে দেখতে ঘুমিয়ে পড়লাম।
আমি ঘুমের মধ্যে স্বপ্ন দেখলাম,একটা পরি এসে আমার মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছে,কত সুন্দর করে পরিটার কত সুন্দর দেখতে।আর কত মিষ্টি করে আমার মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছে।
আমি. পড়িটাকে ধরতে গেলাম।কিন্তু সে বাতাসে প্রজাপতি হয়ে উড়তে গেলো।কত ডাকলাম. তবুও আমার কথাটা শুনলো না।যাওয়ার সময় এক গুচ্ছ মিষ্টি বেলিফুল দিয়েগিয়েছিলো।কত সুন্দর মিষ্টি গন্ধ।আমার প্রিয় একাটা ফুল এয় বেলি ফুল।
কিন্তু সকালে দিয়া ডেকে ঘুম ভেঙ্গে দিলো।
আমিঃ ওই শয়তান ছেমড়ি,আমাকে ডাকলি কেন?কত সুন্দর একটা পরি ।আমাকে ফুল দিয়েছিলো।
দিয়াঃ তুই কি কিচ্ছু খায়ছিস।কি ভুলভাল বলছিস।পরি আসবে কোথা থেকে।আর পরির কি ঠাডা পরেছে যে তোর মতো একটা ওশুরকে ফুল দেবে!
আমিঃ সত্যি ফুল দিয়েছে।
দিয়াঃ কোথায় তোর সেই ফুল দেখা আমায়?
আমি বালিশের নিচে হাত দিলাম।সত্যিই সেখানে ফুল আছে।সেই বেলি ফুল।
দিয়াঃ মেরে পেছন গরম করে দেবো।এয় ফুল তোকে পরি দিয়েছে?
আমিঃহ্যা সত্যি বলছি কাল রাতে দিয়েছে।
দিয়াঃ এয় ফুল তো__ঐ_________।
আমিঃ এয় ফুল তো কি কি?
দিয়াঃ হি হি হি কিছু. না।
দিয়া তুই বোকা।
ধুর যাক আমি ফুলগুলোকে আয়নার সামনে সাজিয়ে রাখলাম।একি আমার হাতে ঘড়িটা কে পড়িয়ে দিলো?আমি কি পড়েছিলাম?না তো আমি তো ঘড়িটা পাশে নিয়ে শুয়ে. পাড়েছিলাম,তাহলে নিশ্চয়ই পরিছিলো।
আমি উঠে ফ্রেশ হয়ে নিচে যেতে. গিয়ে ঐশীর রুমে নজর গেলো।
ঐশীটা কি করছে?
যাই গিয়ে দেখে আসি।
আমি আস্তে আস্তে গিয়ে দেখি ঐশী ল্যাপটপ নিয়ে ঘাটাঘাটি করছে।তাকিয়ে তো আমি অবাক।একি ল্যাপটপের স্কিনে আমার ছবি কেন?
ঐশী একে একে ছবিগুলো দেখছে।
ঐশী আমাকে দেখতে পেয়ে তারাতারি ল্যাপটপ অফ করে দিলো।
কিছুটা ঘাবড়ে গেলো।
ঐশীঃ তুই আমার রুমে কি করিস।কেন আসলি আমার রুমে?একটা মেয়ের রুমে ডুকতে গেলে নক করতে হয় এটা তুই যানিস না।এয়টুকু কান্ডকজ্ঞান তোর হয়নি।এতো বিয়াদব কেন? লুইচ্চামি করতে আসছিস।
আমিঃ তোমার ট্যাবে আমার ফটো কেন?
ঐশীঃ ওও তুই কি ভাবছিস তোকে বিয়ে করবো বলে তোর. ছবির দিকে তাকিয়ে তোকে দেখছি,যদি এটা ভেবে থাকিস তাহলে ভুল।আমি তোকে কে দেখতে যাবো।আমার বান্দর দেখতে ভালো লাগে না।
আমিঃ তাহলে ফটো. কেন?
ঐশীঃ শোন তোর পিক গুলো আমার বয়ফ্রেন্ড কে দেখাচ্ছিলাম।আমি তাকে বলছিলাম,এয় সেই ছেলে যার সাথে আমার বিয়ে হচ্ছে।আর তোকে ডিভোর্স দিয়ে চলে যাবো সেসব প্লান করছিলাম।
আমিঃ তোমার কি সত্যিই বয়ফ্রেন্ড আছে?
ঐশীঃ আছেই তো থাকবে না কেন?তাকে আমি সেই ছোট বেলা থেকে ভালোবাসি।
আমিঃ ছোট্ট বেলা মানে?
ঐশীঃ ওওওইইই চলে যাওয়ার পর থেকে তার সাথে আমার পরিচয় হয় আর তখন থেকে তাকে ভালোবাসি
আমিঃ তাকে বুজি খুব ভালোবাসো?
ঐশীঃ হুম অনেক ভালোবাসি।আর এভাবে হুট হাট করে রুমে আসবি না।
আমিঃ ছরি ভুল করে ফেলছি।
বুকে ব্যথা অনুভব করলাম।আমি যাকে ভালোবাসি সে অন্য কাউকে ভালোবাসে!
আমার কপালটা মন্দ।আমি মাথা নিচু করে চলে আসছি
ঐশীঃ ওই কি. জন্যে আসছিস কোনো দরকার নাকি?
আমি মাথা নেড়ে না বোধক জবাব দিলাম।দিয়ে আবার চলে যেতে লাগলাম।
ঐশীঃ তোর চার্জার টা দে তো আমার ফোন চার্জ দেবো।
আমিঃ আমার রুমে আছে।
ঐশীঃ তুই দিয়ে দে আমি পাবো না।
আমিঃ আচ্ছা চলো আমি দিচ্ছি।
ঐশী আমার পেছন পেছন আসতে লাগলো।আমি মন খারাপ করে আছি।
আমি আমার চার্টারটা ঐশীকে দিলাম।
ঐশী চার্জারটা নিয়ে চলে গেলো।আমি খাটে মন খারাপ করে বসে রইলাম।তখন ঐশী আবার আসলো।
আমিঃ কি হয়েছে?
ঐশীঃ এটায় চার্জ হচ্ছে না।আর একটা দে
আমিঃ নতুন চার্জার ।চার্জ হচ্ছে না কেন?
ঐশীঃ আমি কিভাবে জানবো।
আমিঃ ফোনটা এদিকে দাও দেখি।
আমি ফোনে চার্জার গুজে দিতেই দেখি চার্জ উঠছে।তবে 70+ চার্জ।
আমিঃ এয়তো উঠছে!
ঐশীঃ এখানে উঠছে।আমারওই রুমে উঠছে না।থাক এখানেই উঠুক।
ঐশী গিয়ে আমার খাটে ওর ফোনের পাশে বসলো।
ঐশীঃ এখানে বসেছি।তাই বলে তুই ভাবিস না যে আমি তোর জন্য বসেছি।বসে বসে ফোনে চার্জ দিচ্ছি।
আমিঃ কে আমি যে আমার জন বসবে।😔
ঐশীঃ তাই তো তুই কে?।
ঐশী আমার রুমে বসেছে তাই আমি চলে আসলাম।বসে কি করবো,ঐশীতো অন্য কাউকে ভালোবাসে।
কিছুক্ষণ পর ঐশী রুম থেকে চলে গেলো।
পর্বটা কেমন লাগলো সবাই কমেন্ট করে জানাবেন।
আপনাদের অনুপ্রেরণা আমাকে গল্প লিখতে প্রেরণা জোগায়।
ভুল ক্রটি ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। আর পেজ টা ফলো করে দিবেন সবার আগে গল্প পেতে
#চলবে.......